ঢাকা শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৪ শ্রাবণ ১৪৩২
মুক্ত মনমুক্ত চিন্তামুক্তি গাথা

সোশ্যাল মিডিয়া

বিভেদ-বিতর্ক রেখেও ঐক্য গড়া যায়

(১) জুলাই আন্দোলনে যোগ দিয়েছে বলে অনেককে আপনারা 'লাল বাঁদর' বা 'লালবদর' বা ঐরকম নানা বিচিত্র ডাকনাম দিয়েছেন। আমি কখনো এইসব কথা ব্যবহার করিনি, করতে চাই না। এর একটা কারণ আছে। কারণটা বলি। আমি জামাত বা ঐরকম দক্ষিণপন্থী কোনো দলের সাথে একসাথে দাঁড়িয়ে কোনো আন্দোলন কখনো করবো না। এইটা নিয়ে অধিক আলাপের কিছু নাই। রাজাকার—একচুয়াল বা ইন্টেলেকচুয়াল দুইই—ওদের ব্যাপারেও একই কথা। প্রাণ যাবে যাক, রাজাকারের সাথে আমি এক কাতারে এই মাটিতে দাঁড়াতে পারবো না। আপনারা আমাকে যাইই বলেন, এইগুলি কাজ আমি করবো না। এগুলি হচ্ছে আমার জাতীয় পতাকার উপর বা দুখিনী মায়ের শরীরের উপর নোংরা পায়ে দাঁড়ানোর মতো গর্হিত কাজ আমার কাছে। আর এই আন্দোলনের সূচনা যেটা দিয়ে হয়েছিল—কোটা বিলোপ বা কোটা হ্রাসের দাবি, সেটার সাথে আমি একমত নই। কেননা আমি জানি কোটার লক্ষ্য হচ্ছে বৈষম্য বিলোপ, এটা দরকার। সুতরাং জুলাইয়ের ঐ আন্দোলনের সাথে যে আমি থাকবো না, সেটাই স্বাভাবিক। আর সেই সাথে এই কথা তো আপনি অস্বীকার করতে পারেন না যে আওয়ামী সরকারের সময় গণতন্ত্র বিঘ্নিত হয়েছে, মানুষের অধিকার হরণ করা হয়েছে, মানুষের কণ্ঠ রুদ্ধ করা হয়েছে। সুতরাং একা গণআন্দোলন তো আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে বৈধ ছিল। সেইসব আন্দোলনের যৌক্তিকতা তো অস্বীকার করতে পারি না। তারপর আন্দোলনের এক পর্যায়ে যখন ছাত্ররা প্রাণ হারাতে শুরু করলো, তখন তো পরিস্থিতি এমন ছিল যে সরকার পতনের আন্দোলনের সাথে যে মানুষ যুক্ত হবে, সেটা অনিবার্য হয়ে পড়েছিল। আমাদের সেলিব্রিটি ধরণের লোকজন তখন সেই আন্দোলনের সাথে গিয়ে সংহতি জানিয়েছেন, সেটাকে আমি নিন্দা করি কি করে? এইজন্য আমি ঐসব কথা ব্যবহার করি না। (২) কিন্তু এখন তো আমরা আরও বড় বিপদের সম্মুখীন। গণতন্ত্র তো এখন আর বিপন্ন নয়, গণতন্ত্র রীতিমতো নিহত। দেশে এখন খুব জঘন্য কথা যেন একদল লোকের জন্যে বৈধ কাজ হয়ে গেছে। আর নারীর অবস্থা! সেই ৫ই আগস্টে বেগম রোকেয়ার ম্যুরাল বিকৃত করাটা যেন প্রতীকী সূচনা ছিল ওদের জন্যে—এরপর তো নারীর জন্যে বাংলাদেশের অবস্থা জাহান্নামের মতো হয়ে দাঁড়িয়েছে। না, এটাকে আপনি কেবল 'অপরাধ বেড়েছে' বললে ভুল করবেন। এই দেশে এখন নারী হয়ে জীবন যাপন করাটাই যেন একটা অপরাধ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনি খবরের কাগজ দেখেন, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের রিপোর্ট দেখেন, আপনার চারপাশের অবস্থা দেখেন। আমি যদি ভুল বলে থাকি, আমাকে বলবেন। আর মানুষের বাক ও চিন্তার স্বাধীনতা? হাহ। এইটা নিয়ে কথা বলাও তো এখন এই পোড়া দেশে নিরাপদ না। দেশের কারাগারগুলিতে কেবল চেতনার কারণে বন্দীদের সংখ্যা দেখুন। একটা দেশে মানুষের বাক ও চিন্তার স্বাধীনতা আদৌ আছে কিনা এবং থাকলেও তা ঠিক কী মাত্রায় আছে, সেটা পরিমাপের এইটা একটা উত্তম পন্থা—কথা বলার জন্যে কী পরিমাণ মানুষকে হয়রানির শিকার হতে হয়, সেটা দেখা। আপনিই দেখুন, নৈর্ব্যক্তিক বিবেচনায় দেখুন। সেইসাথে সাম্প্রদায়িকতার শিকার মানুষগুলোর প্রতি ঘটমান হয়রানির মাত্রাও দেখুন। আপনিই বিচার করুন, বাকস্বাধীনতা বলে কোনো জিনিস এই দেশে আর অবশিষ্ট আছে কিনা। এই সময় আমাদের দরকার একটা জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা—গণতন্ত্রের জন্যে। এইটাতে আমার সাথে অনেকেই একমত হবেন, যারা সেই সময় আওয়ামী লীগ-বিরোধী আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন। এটা আমি কল্পনা বা অনুমান করে বলছি না, যাদেরকে আপনারা 'লালবদর' ইত্যাদি বলে বকা দিচ্ছেন, তাদের কয়েকজনের সাথে আলাপ করেই আমি এইটাই অনুধাবন করেছি। চব্বিশের শীতেই একটা সামাজিক অনুষ্ঠানে এইরকম একজন তারকার সাথে দেখা হয়। বড় অনুষ্ঠান, অনেক মানুষ, রথী-মহারথীদের সাথে আমার মতো মাঝারি টাইপের কিছু লোকও ছিলেন। বিড়িখোরদের জন্যে একটা কোণায় যে বন্দোবস্ত থাকে, সেখানে গেছি, সেখানে একজন তারকার সাথে দেখা। নাম বললাম না, তিনি আমাকে আগুন দিলেন। (৩) 'কেমন আছেন?'—'ভালো আছি' ধরণের কথার মধ্যেই তিনি বললেন, "ইমতিয়াজ ভাই, এখন মনে হচ্ছে তখন বোধহয় আমি ভুলই করেছিলাম, আমার এখন রীতিমতো অনুতাপ হয়।" আমি তাঁকে বললাম, "না না, এই কথা বলছেন কেন? যে পরিস্থিতিতে আপনি রাস্তায় নেমেছিলেন, যে ভূমিকা পালন করেছেন, সেই পরিস্থিতিতে সেটা তো একদম ভুল ছিল, সেকথা তো বলা যায় না। আপনি আপনার চেতনায় যেটা ঠিক মনে করেছেন সেটা করেছেন। ভুল কিছু ছিল না। আর আজ যেটা হচ্ছে সেটা তো আপনার কাম্য ছিল না। এখন আপনি কি করতে চান সেটাও আপনি ভাবেন, চিন্তা করেন। সময় নিশ্চয়ই আসবে যখন আপনি আবার মানুষের পাশে দাঁড়াবেন।" সেদিন ঐটুকুই কথা হয়েছে। আপনারাও আলাপ-আলোচনা করুন নিজেদের মধ্যে। আপনি তো নিজের দেশকে পৃথিবীর নিকৃষ্টতম মিজোজিনিস্ট, হোমোফোবিক, অগণতান্ত্রিক ফ্যাসিস্টদের হাতে ছেড়ে দিতে পারেন না। আপনি তো আমার রাষ্ট্রের গৌরবজনক ইতিহাস মুছে ফেলতে দিতে পারেন না। আপনি তো দেশটাকে পুরোদস্তুর সাম্প্রদায়িক একটা রাষ্ট্রে পরিণত হতে দিতে পারেন না। তাহলে কি করবেন? নিজেদের মধ্যে যে বিভাজনটা তৈরি হয়েছে সেটা ঘুচাতে হবে না? সেটা কিভাবে ঘুচাবেন? জাতীয় ঐক্য কিভাবে গড়বেন? এইগুলি ভাবেন। চিন্তা করেন, আলাপ-আলোচনা শুরু করেন। আপনি যদি প্রত্যাশা করেন যে আপনার বন্ধুরা জুলাইয়ে যার যার ভূমিকার জন্যে ভুল স্বীকার করবে বা মাফ চাইবে, সেটা তো বস্তুনিষ্ঠ চিন্তা নয়। বিভেদ-বিতর্ক রেখেও ঐক্য গড়া যায়—ঐক্যটা হতে হয় মূল বা চূড়ান্ত লক্ষ্য, নীতি ইত্যাদি প্রশ্নে। কাজের ধরন, কৌশল, পথ—এইসবে ভিন্নমত ঐক্যের ক্ষেত্রে কোনো বড় বাধা নয়। লেখক: ইমতিয়াজ মাহমুদ, আইনজীবী ও অ্যাক্টিভিস্ট

অন্যান্য

নতুন আতঙ্ক জিকা ভাইরাস : করণীয় কী?

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার মতোই জিকা ভাইরাসও এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায় এবং এটি আগামী দিনে আরেকটি বড় স্বাস্থ্যঝুঁকি [...]

অন্যান্য

মিথ্যা তথ্যের জালে নতুন প্রজন্ম!

যদি স্কুলগামী শিক্ষার্থীরা জ্ঞানভিত্তিক বিভ্রমের শিকার হয়, তবে বাংলাদেশ একটি অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাবে [...]
জয় বাংলার উচ্ছ্বাস খুঁজি

সোশ্যাল মিডিয়া

জয় বাংলার উচ্ছ্বাস খুঁজি
১৮ জুলাই ১৯৭১: ভারতীয় সেনাপ্রধান হঠাৎ কলকাতায়

মুক্তিযুদ্ধের দিনলিপি

১৮ জুলাই ১৯৭১: ভারতীয় সেনাপ্রধান হঠাৎ কলকাতায়
যুক্তরাজ্যে বসবাসরত প্রায় দুই হাজার বাঙালি লন্ডনে পাকিস্তানকে সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ করেন [...]

- বিজ্ঞাপন -

নারীর সুন্দর পোশাকে মাদক খোঁজা—উপদেষ্টার ‘সমাজবিজ্ঞান’
নারীর সুন্দর পোশাকে মাদক খোঁজা—উপদেষ্টার ‘সমাজবিজ্ঞান’

বিস্তারিত

সৈয়দপুরে পাঁচ মাড়োয়ারী নারীর জহরব্রত – সতীত্ব রক্ষার মর্মান্তিক আত্মবলিদান
সৈয়দপুরে পাঁচ মাড়োয়ারী নারীর জহরব্রত – সতীত্ব রক্ষার মর্মান্তিক আত্মবলিদান

বিস্তারিত

হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে খোয়াই নদীর পাড়ে নির্মম গণহত্যা
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে খোয়াই নদীর পাড়ে নির্মম গণহত্যা

বিস্তারিত

বসুনিয়াপাড়া-বাড়াইপাড়া গণহত্যা: কিশোরগঞ্জের এক কলঙ্কিত অধ্যায়
বসুনিয়াপাড়া-বাড়াইপাড়া গণহত্যা: কিশোরগঞ্জের এক কলঙ্কিত অধ্যায়

বিস্তারিত

সংস্কার নাকি অপচয়? / নতুন নোটের পেছনে ২০ হাজার কোটি টাকার গল্প

পাগলা দেওয়ান মসজিদ গণহত্যা

নগদের মাধ্যমে সরকারি ভাতার ১৭১১ কোটি টাকা গায়েব!

বাজেট ২০২৫-২৬ / বেহাল অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে ঋণের বোঝা আরো বাড়বে

জানুয়ারি থেকে জুন, প্রতিদিন ১১ খুন
জানুয়ারি থেকে জুন, প্রতিদিন ১১ খুন
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সারা দেশে গড়ে প্রতিদিন ১১ জন মানুষ খুন হয়েছেন [...]

মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ

২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে গত জুন পর্যন্ত ১০ মাসে ২৫৩টি মব সন্ত্রাস ঘটে। এতে ১৬৩ জন নিহত এবং ৩১২ জন আহত হয় [...]

বহির্বিশ্বে সীমিত হয়ে আসছে বাংলাদেশীদের গন্তব্য

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা অনুমোদনে নানা শর্ত ও জটিলতা বাড়িয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়াও [...]

আওয়ামী লীগ: ৭৬ বছরে সাতটি নিষেধাজ্ঞার ইতিহাস

আওয়ামী লীগ গত ১০ মে রাতে তার ৭৬ বছরের ইতিহাসে সপ্তমবারের মতো নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হয়েছে [....]

রহস্যজনক মৃত্যুর প্যাটার্ন / সংখ্যালঘু নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যদের ‘আত্মহত্যা’ নাকি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড?

প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রতিটি মৃত্যুকেই "আত্মহত্যা" বলে দাবি করা হচ্ছে। কিন্তু মৃত্যুর ধরন, প্রমাণ সংগ্রহের অভাব, এবং তদন্তের সীমাবদ্ধতা এসব ঘটনাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে [...]
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বিভেদ-বিতর্ক রেখেও ঐক্য গড়া যায়

১৮ জুলাই ১৯৭১: ভারতীয় সেনাপ্রধান হঠাৎ কলকাতায়

১৭ জুলাই ১৯৭১: দেশজুড়ে মুক্তিবাহিনীর সাহসী অভিযান

১৬ জুলাই ১৯৭১: বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন

জয় বাংলার উচ্ছ্বাস খুঁজি

১৫ জুলাই ১৯৭১: বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে এক ঘটনাবহুল দিন

নতুন আতঙ্ক জিকা ভাইরাস : করণীয় কী?

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে ভূতের আক্রমণ

মিথ্যা তথ্যের জালে নতুন প্রজন্ম!

জানুয়ারি থেকে জুন, প্রতিদিন ১১ খুন

১০

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি: জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি

১১

১৩ জুলাই ১৯৭১: মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়

১২

১২ জুলাই ১৯৭১: মুক্তিযুদ্ধের রূপরেখা, রণনীতি ও কৌশল নির্ধারণে ঐতিহাসিক সেক্টর কমান্ডার্স সম্মেলন

১৩

১০ জুলাই ১৯৭১: মুক্তিযুদ্ধের গতিধারা ও আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া

১৪

৯ জুলাই ১৯৭১: আন্তর্জাতিক রাজনীতি ও প্রতিরোধের গৌরব

১৫

সুরমা পুকুরপাড় গণহত্যা: আনোয়ারার রক্তাক্ত ৭ জুলাই ১৯৭১

১৬

সরিষাবাড়ি ও পাতপাড়া গ্রাম গণহত্যা: জামালপুরের বীরত্ব ও বেদনা

১৭

বান্দাইখাড়া গণহত্যা: নওগাঁর আত্রাইয়ে পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংসতা

১৮

বরুণা বাজার গণহত্যা: জুলাই ১৯৭১-এর নির্মম অধ্যায়

১৯

চেঁচুড়ি গণহত্যা: জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৯৭১-এর নির্মম ঘটনাবলি

২০
১৮ জুলাই ১৯৭১: ভারতীয় সেনাপ্রধান হঠাৎ কলকাতায়
১৮ জুলাই ১৯৭১: ভারতীয় সেনাপ্রধান হঠাৎ কলকাতায়
যুক্তরাজ্যে বসবাসরত প্রায় দুই হাজার বাঙালি লন্ডনে পাকিস্তানকে সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ করেন [...]

১৭ জুলাই ১৯৭১: দেশজুড়ে মুক্তিবাহিনীর সাহসী অভিযান

মুক্তিবাহিনী পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে...

১৬ জুলাই ১৯৭১: বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন

১৬ জুলাই ১৯৭১ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের...

১৫ জুলাই ১৯৭১: বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে এক ঘটনাবহুল দিন

১৫ জুলাই ১৯৭১ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের...
২০২৪ সালে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ দেশের নারীদের যত অর্জন
২০২৪ সালে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ দেশের নারীদের যত অর্জন
আসুন জেনে নেওয়া যাক ২০২৪ সালে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ দেশের নারীদের কিছু অর্জনের কথা– [...]

পরীক্ষামূলক

পরীক্ষামূলকপরীক্ষামূলকপরীক্ষামূলকপরীক্ষামূলকপরীক্ষামূলকপরীক্ষামূলকপরীক্ষামূলকপরীক্ষামূলকপরীক্ষামূলকপরীক্ষামূলক...

ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা ঘোষণা

ইসরায়েলের দখল করা জেরুসালেম অঞ্চলের...
  • ইমতিয়াজ মাহমুদ
    ইমতিয়াজ মাহমুদআইনজীবী ও এক্টিভিস্ট

    বিভেদ-বিতর্ক রেখেও ঐক্য গড়া যায়

    (১) জুলাই আন্দোলনে যোগ দিয়েছে বলে অনেককে আপনারা 'লাল বাঁদর' বা 'লালবদর' বা ঐরকম নানা বিচিত্র ডাকনাম দিয়েছেন। আমি কখনো এইসব কথা ব্যবহার করিনি, করতে চাই না। এর একটা কারণ আছে। কারণটা বলি। আমি জামাত বা ঐরকম দক্ষিণপন্থী কোনো দলের সাথে একসাথে দাঁড়িয়ে কোনো আন্দোলন কখনো করবো না। এইটা নিয়ে অধিক আলাপের কিছু নাই। রাজাকার—একচুয়াল বা ইন্টেলেকচুয়াল দুইই—ওদের ব্যাপারেও একই কথা। প্রাণ যাবে যাক, রাজাকারের সাথে আমি এক কাতারে এই মাটিতে দাঁড়াতে পারবো না। আপনারা আমাকে যাইই বলেন, এইগুলি কাজ আমি করবো না। এগুলি হচ্ছে আমার জাতীয় পতাকার উপর বা দুখিনী মায়ের শরীরের উপর নোংরা পায়ে দাঁড়ানোর মতো গর্হিত কাজ আমার কাছে।

    জয় বাংলার উচ্ছ্বাস খুঁজি

    নীলফামারীর ছাতনাই বালাপাড়া যুদ্ধে হাতে, কোমরে আটটি গুলিতে আহত হওয়া ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র আলমকে খুঁজি [...]

    নতুন আতঙ্ক জিকা ভাইরাস : করণীয় কী?

    ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার মতোই জিকা ভাইরাসও এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায় এবং এটি আগামী দিনে আরেকটি বড় স্বাস্থ্যঝুঁকি [...]
  • বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে ভূতের আক্রমণ

    ৫ থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত পুঁজিবাজারে কোনো নিয়ন্ত্রণকারী না থাকাবস্থায় বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক অংশগ্রহণ ও আস্থার ফলে সূচক ও লেনদেন বৃদ্ধি পায় [...]

    মিথ্যা তথ্যের জালে নতুন প্রজন্ম!

    যদি স্কুলগামী শিক্ষার্থীরা জ্ঞানভিত্তিক বিভ্রমের শিকার হয়, তবে বাংলাদেশ একটি অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাবে [...]

    আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি: জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি

    বিচারহীনতার সংস্কৃতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সামাজিক অবক্ষয়ের কারণে সাধারণ মানুষের আইনের প্রতি আস্থা নষ্ট হয়ে গেছে [...]
  • মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব

    যারা আইন নিজের হাতে তুলে নিচ্ছে, তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। সামাজিকভাবেও এ ধরনের ঘটনা প্রতিরোধ করতে হবে [...]

    নারীশিক্ষা বনাম বাল্যবিয়ে

    ২০২৪ সালের মার্চ মাসে পরিচালিত জরিপ অনুযায়ী, বাল্যবিয়ের হার ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী। বর্তমানে ৫১.৪০ শতাংশ, যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ [...]

    মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বনাম মব সন্ত্রাস

    ভিন্নমতকে গ্রহণ করার উদারতা কমতে কমতে মানুষ ভিন্নমত, চিন্তা ও  ধর্মকে কোণঠাসা করে নাগরিকদের মধ্যে বিভাজন শুরু করে দিয়েছে [...]
বৃহত্তর ঢাকায় জমিদারি স্থাপত্য
বৃহত্তর ঢাকায় জমিদারি স্থাপত্য
ইতিহাস ও স্থাপত্যের অমূল্য নিদর্শন
উত্তরবঙ্গের জমিদারবাড়ি / ইতিহাস ও স্থাপত্যের অমূল্য নিদর্শন
মেয়ে ও তিন নাতি-নাতনিকে নিয়ে পলিথিনের ঘরে থাকেন তফুরা
মেয়ে ও তিন নাতি-নাতনিকে নিয়ে পলিথিনের ঘরে থাকেন তফুরা
বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ায় দুশ্চিন্তায় তাহমিনার পরিবার
বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ায় দুশ্চিন্তায় তাহমিনার পরিবার
মিট্টিকুলাস পুলিশ হত্যা
মিট্টিকুলাস পুলিশ হত্যা
অসমাপ্ত আত্মজীবনী অসমাপ্ত জীবনকথা
অসমাপ্ত আত্মজীবনী অসমাপ্ত জীবনকথা
চাক বাংলা অভিধান ও চাক সংস্কৃতি
চাক বাংলা অভিধান ও চাক সংস্কৃতি
কি দারুণ মানবিক মানুষটি!
কি দারুণ মানবিক মানুষটি!

ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা ঘোষণা

নারীর সুন্দর পোশাকে মাদক খোঁজা—উপদেষ্টার ‘সমাজবিজ্ঞান’
নারীর সুন্দর পোশাকে মাদক খোঁজা—উপদেষ্টার ‘সমাজবিজ্ঞান’

বাজেট ২০২৫-২৬ / বেহাল অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে ঋণের বোঝা আরো বাড়বে

নগদের মাধ্যমে সরকারি ভাতার ১৭১১ কোটি টাকা গায়েব!

বাজেট ২০২৫-২৬ / ফরমায়েশের ঝাঁপি, বোঝা বাড়ার ভয়

বিনিয়োগ-কর্মসংস্থান বৃদ্ধির নির্দেশনা নেই / শিল্প-ব্যবসায় করের বোঝা বাড়ল

কুমিল্লায় যত বধ্যভূমি
কুমিল্লায় যত বধ্যভূমি

বাংলাদেশ সৃষ্টির পূর্ণাঙ্গ ইতিহাসের ধারণা মেলে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে

গর্বিত পেশা থেকে ছিটকে পড়া সম্প্রদায়

বাংলায় জোলা সম্প্রদায়ের ইতিবৃত্ত

বাংলার বুকে শোষণের দাগ

জলবায়ু পরিবর্তনে বিপর্যস্ত চাল উৎপাদন
জলবায়ু পরিবর্তনে বিপর্যস্ত চাল উৎপাদন

যেসব অঞ্চলে আগামী ৫ দিন বৃষ্টি হতে পারে

ঢাকায় আজও বইছে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস

রং হারিয়ে ঝুঁকিতে বিশ্বের অধিকাংশ প্রবালপ্রাচীর

বিশ্ব পানি দিবস, কেন পালন হয় জানেন তো?

মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব

নারীশিক্ষা বনাম বাল্যবিয়ে

মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বনাম মব সন্ত্রাস

মব সন্ত্রাস / বিচারহীনতার সংস্কৃতি ও সামাজিক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সংকট

নারীর প্রতি সহিংসতা ও আমাদের সমাজের বিকৃত চিত্র

বিভেদ-বিতর্ক রেখেও ঐক্য গড়া যায়
বিভেদ-বিতর্ক রেখেও ঐক্য গড়া যায়
(১) জুলাই আন্দোলনে যোগ দিয়েছে বলে অনেককে আপনারা 'লাল বাঁদর' বা 'লালবদর' বা ঐরকম নানা বিচিত্র ডাকনাম দিয়েছেন। আমি কখনো এইসব কথা ব্যবহার করিনি, করতে চাই না। এর একটা কারণ আছে। কারণটা বলি। আমি জামাত বা ঐরকম দক্ষিণপন্থী কোনো দলের সাথে একসাথে দাঁড়িয়ে কোনো আন্দোলন কখনো করবো না। এইটা নিয়ে অধিক আলাপের কিছু নাই। রাজাকার—একচুয়াল বা ইন্টেলেকচুয়াল দুইই—ওদের ব্যাপারেও একই কথা। প্রাণ যাবে যাক, রাজাকারের সাথে আমি এক কাতারে এই মাটিতে দাঁড়াতে পারবো না। আপনারা আমাকে যাইই বলেন, এইগুলি কাজ আমি করবো না। এগুলি হচ্ছে আমার জাতীয় পতাকার উপর বা দুখিনী মায়ের শরীরের উপর নোংরা পায়ে দাঁড়ানোর মতো গর্হিত কাজ আমার কাছে। আর এই আন্দোলনের সূচনা যেটা দিয়ে হয়েছিল—কোটা বিলোপ বা কোটা হ্রাসের দাবি, সেটার সাথে আমি একমত নই। কেননা আমি জানি কোটার লক্ষ্য হচ্ছে বৈষম্য বিলোপ, এটা দরকার। সুতরাং জুলাইয়ের ঐ আন্দোলনের সাথে যে আমি থাকবো না, সেটাই স্বাভাবিক। আর সেই সাথে এই কথা তো আপনি অস্বীকার করতে পারেন না যে আওয়ামী সরকারের সময় গণতন্ত্র বিঘ্নিত হয়েছে, মানুষের অধিকার হরণ করা হয়েছে, মানুষের কণ্ঠ রুদ্ধ করা হয়েছে। সুতরাং একা গণআন্দোলন তো আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে বৈধ ছিল। সেইসব আন্দোলনের যৌক্তিকতা তো অস্বীকার করতে পারি না। তারপর আন্দোলনের এক পর্যায়ে যখন ছাত্ররা প্রাণ হারাতে শুরু করলো, তখন তো পরিস্থিতি এমন ছিল যে সরকার পতনের আন্দোলনের সাথে যে মানুষ যুক্ত হবে, সেটা অনিবার্য হয়ে পড়েছিল। আমাদের সেলিব্রিটি ধরণের লোকজন তখন সেই আন্দোলনের সাথে গিয়ে সংহতি জানিয়েছেন, সেটাকে আমি নিন্দা করি কি করে? এইজন্য আমি ঐসব কথা ব্যবহার করি না। (২) কিন্তু এখন তো আমরা আরও বড় বিপদের সম্মুখীন। গণতন্ত্র তো এখন আর বিপন্ন নয়, গণতন্ত্র রীতিমতো নিহত। দেশে এখন খুব জঘন্য কথা যেন একদল লোকের জন্যে বৈধ কাজ হয়ে গেছে। আর নারীর অবস্থা! সেই ৫ই আগস্টে বেগম রোকেয়ার ম্যুরাল বিকৃত করাটা যেন প্রতীকী সূচনা ছিল ওদের জন্যে—এরপর তো নারীর জন্যে বাংলাদেশের অবস্থা জাহান্নামের মতো হয়ে দাঁড়িয়েছে। না, এটাকে আপনি কেবল 'অপরাধ বেড়েছে' বললে ভুল করবেন। এই দেশে এখন নারী হয়ে জীবন যাপন করাটাই যেন একটা অপরাধ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনি খবরের কাগজ দেখেন, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের রিপোর্ট দেখেন, আপনার চারপাশের অবস্থা দেখেন। আমি যদি ভুল বলে থাকি, আমাকে বলবেন। আর মানুষের বাক ও চিন্তার স্বাধীনতা? হাহ। এইটা নিয়ে কথা বলাও তো এখন এই পোড়া দেশে নিরাপদ না। দেশের কারাগারগুলিতে কেবল চেতনার কারণে বন্দীদের সংখ্যা দেখুন। একটা দেশে মানুষের বাক ও চিন্তার স্বাধীনতা আদৌ আছে কিনা এবং থাকলেও তা ঠিক কী মাত্রায় আছে, সেটা পরিমাপের এইটা একটা উত্তম পন্থা—কথা বলার জন্যে কী পরিমাণ মানুষকে হয়রানির শিকার হতে হয়, সেটা দেখা। আপনিই দেখুন, নৈর্ব্যক্তিক বিবেচনায় দেখুন। সেইসাথে সাম্প্রদায়িকতার শিকার মানুষগুলোর প্রতি ঘটমান হয়রানির মাত্রাও দেখুন। আপনিই বিচার করুন, বাকস্বাধীনতা বলে কোনো জিনিস এই দেশে আর অবশিষ্ট আছে কিনা। এই সময় আমাদের দরকার একটা জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা—গণতন্ত্রের জন্যে। এইটাতে আমার সাথে অনেকেই একমত হবেন, যারা সেই সময় আওয়ামী লীগ-বিরোধী আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন। এটা আমি কল্পনা বা অনুমান করে বলছি না, যাদেরকে আপনারা 'লালবদর' ইত্যাদি বলে বকা দিচ্ছেন, তাদের কয়েকজনের সাথে আলাপ করেই আমি এইটাই অনুধাবন করেছি। চব্বিশের শীতেই একটা সামাজিক অনুষ্ঠানে এইরকম একজন তারকার সাথে দেখা হয়। বড় অনুষ্ঠান, অনেক মানুষ, রথী-মহারথীদের সাথে আমার মতো মাঝারি টাইপের কিছু লোকও ছিলেন। বিড়িখোরদের জন্যে একটা কোণায় যে বন্দোবস্ত থাকে, সেখানে গেছি, সেখানে একজন তারকার সাথে দেখা। নাম বললাম না, তিনি আমাকে আগুন দিলেন। (৩) 'কেমন আছেন?'—'ভালো আছি' ধরণের কথার মধ্যেই তিনি বললেন, "ইমতিয়াজ ভাই, এখন মনে হচ্ছে তখন বোধহয় আমি ভুলই করেছিলাম, আমার এখন রীতিমতো অনুতাপ হয়।" আমি তাঁকে বললাম, "না না, এই কথা বলছেন কেন? যে পরিস্থিতিতে আপনি রাস্তায় নেমেছিলেন, যে ভূমিকা পালন করেছেন, সেই পরিস্থিতিতে সেটা তো একদম ভুল ছিল, সেকথা তো বলা যায় না। আপনি আপনার চেতনায় যেটা ঠিক মনে করেছেন সেটা করেছেন। ভুল কিছু ছিল না। আর আজ যেটা হচ্ছে সেটা তো আপনার কাম্য ছিল না। এখন আপনি কি করতে চান সেটাও আপনি ভাবেন, চিন্তা করেন। সময় নিশ্চয়ই আসবে যখন আপনি আবার মানুষের পাশে দাঁড়াবেন।" সেদিন ঐটুকুই কথা হয়েছে। আপনারাও আলাপ-আলোচনা করুন নিজেদের মধ্যে। আপনি তো নিজের দেশকে পৃথিবীর নিকৃষ্টতম মিজোজিনিস্ট, হোমোফোবিক, অগণতান্ত্রিক ফ্যাসিস্টদের হাতে ছেড়ে দিতে পারেন না। আপনি তো আমার রাষ্ট্রের গৌরবজনক ইতিহাস মুছে ফেলতে দিতে পারেন না। আপনি তো দেশটাকে পুরোদস্তুর সাম্প্রদায়িক একটা রাষ্ট্রে পরিণত হতে দিতে পারেন না। তাহলে কি করবেন? নিজেদের মধ্যে যে বিভাজনটা তৈরি হয়েছে সেটা ঘুচাতে হবে না? সেটা কিভাবে ঘুচাবেন? জাতীয় ঐক্য কিভাবে গড়বেন? এইগুলি ভাবেন। চিন্তা করেন, আলাপ-আলোচনা শুরু করেন। আপনি যদি প্রত্যাশা করেন যে আপনার বন্ধুরা জুলাইয়ে যার যার ভূমিকার জন্যে ভুল স্বীকার করবে বা মাফ চাইবে, সেটা তো বস্তুনিষ্ঠ চিন্তা নয়। বিভেদ-বিতর্ক রেখেও ঐক্য গড়া যায়—ঐক্যটা হতে হয় মূল বা চূড়ান্ত লক্ষ্য, নীতি ইত্যাদি প্রশ্নে। কাজের ধরন, কৌশল, পথ—এইসবে ভিন্নমত ঐক্যের ক্ষেত্রে কোনো বড় বাধা নয়। লেখক: ইমতিয়াজ মাহমুদ, আইনজীবী ও অ্যাক্টিভিস্ট

জয় বাংলার উচ্ছ্বাস খুঁজি

নীলফামারীর ছাতনাই বালাপাড়া যুদ্ধে হাতে, কোমরে আটটি গুলিতে আহত হওয়া ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র আলমকে খুঁজি [...]

সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে একটা দেশ কখনোই সভ্য হতে পারে না

ধর্ষক দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে ও নারীটিকে ধর্ষণ করে চলে যায়। ভাবখানা এই যে, ধর্ষণ করা তার অধিকার এবং ধর্ষণ করা থেকে কেউ তাকে বাধা দিতে পারবে না [...]

বিদ্রোহ করবেন না? লড়বেন না পরেশ ও বিষ্ণুদের জন্যে?

পরেশকে দাঁড়িওয়ালা একজন লোক ধরে রেখেছে আর অন্যরা ওকে কিল-ঘুষি-লাথি মারছে। তাঁর পুত্র বিষ্ণু হাত জোড় করে সকলের কাছে মাফ চাইছে, মানুষের হাতে-পায়ে ধরছে [...]
  • ধর্ষকদের প্রকাশ্যে শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। আপনি কি এই দাবি সমর্থন করেন?

    হ্যাঁ
    না
    মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ৫ জন
    মোট ভোটারঃ ৫
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ