ঢাকা মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৮ ভাদ্র ১৪৩২
মুক্ত মনমুক্ত চিন্তামুক্তি গাথা
উত্তরবঙ্গের জমিদারবাড়ি

ইতিহাস ও স্থাপত্যের অমূল্য নিদর্শন

আবু ছালেহ শোয়েব
প্রকাশ : ০৭ মে ২০২৫, ০৩:২৩ পিএম
রংপুরের তাজহাট জমিদারবাড়ি

উত্তর বাংলার মাটি কেবল তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত নয়, বরং এখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা জমিদারবাড়িগুলো তার ঐতিহ্য, ইতিহাস ও স্থাপত্যশৈলীর এক অমূল্য সংগ্রহ। অঞ্চলটি একসময় ছিল জমিদারি শাসনের কেন্দ্র, যেখানে নির্মিত হয়েছিল নানা ঐতিহাসিক প্রাসাদ ও রাজবাড়ি, যা আজও ইতিহাসের এক অমূল্য সাক্ষী। রংপুর, রাজশাহী, নাটোর, বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও টাঙ্গাইলের মতো উত্তরবঙ্গের শহরগুলোয় গড়ে ওঠা জমিদারবাড়িগুলো তাদের স্থাপত্যশৈলী, সাংস্কৃতিক গুরুত্ব এবং ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে আজও সমাদৃত। এসব প্রাসাদ ও রাজবাড়ির প্রতিটি স্থাপনা তার সময়ের শিল্পকলা, রাজকীয় জীবনধারা এবং ঐতিহাসিক মুহূর্তের গল্প তুলে ধরে, যা আমাদের ইতিহাসের এক অপরিহার্য অংশ।

রংপুরের তাজহাট জমিদারবাড়ি

রংপুর শহরের তিন কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত তাজহাট জমিদারবাড়ি ইতিহাসের এক অমূল্য রত্ন। এটি শুধু রংপুরের নয়, বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও শাসন ব্যবস্থার এক চমকপ্রদ নিদর্শন। জমিদারি শাসনামলে নির্মিত প্রাসাদটি আজ একটি স্মৃতিস্তম্ভ হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে, যা পর্যটকদের কাছে একটি আকর্ষণীয় স্থান।

তাজহাট জমিদারবাড়ির নির্মাণশৈলী ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনন্য। প্রাসাদটি নির্মাণ করেন জমিদার মহারাজা কুমার গোপাল রায়। প্রায় ১০ বছরের পরিশ্রমে নির্মাণ শেষ হয় এ প্রাসাদের। প্রাসাদটির আয়তন, মার্বেল সিঁড়ি, গুপ্ত সিঁড়ি, বিশাল ফোয়ারাসবকিছু মিলিয়ে যেন একটি মহল। তবে এটি শুধু স্থাপত্যের দিক দিয়েই নয়, ঐতিহাসিক নিদর্শনের দিক দিয়েও গুরুত্বপূর্ণ।

প্রাসাদটি বর্তমানে রংপুর জাদুঘর হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে, যেখানে রয়েছে প্রাচীন কোরআন শরিফ, সম্রাট আওরঙ্গজেবের খুতবা, বেগম রোকেয়ার চিঠি, পোড়ামাটির ফলকসহ বহু ঐতিহাসিক নিদর্শন। রাজা-বাদশাইদের ব্যবহৃত অস্ত্র, পোশাক, রত্নের তৈরি মুকুটসহ আরো অনেক মূল্যবান স্মৃতিচিহ্ন এখানে সংরক্ষিত আছে। এসব নিদর্শন তাজহাট জমিদারবাড়িকে সাক্ষীর আধার করে তুলেছে।

তাজহাটের নামকরণ সম্পর্কেও রয়েছে এক অদ্ভুত গল্প। জমিদার বংশের প্রতিষ্ঠাতা মান্নালাল রায় ছিলেন পেশায় স্বর্ণ ও রত্নের ব্যবসায়ী। তার তৈরি স্বর্ণখচিত মুকুট এবং তাজ শব্দের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় এই এলাকার নাম হয় তাজহাট। পরবর্তী সময়ে জমিদার কুমার গোপাল রায় এ জায়গায় নির্মাণ করেন রাজবাড়ি, যা আজ ইতিহাসের এক অমূল্য স্থাপনা।

১৯৮৪-৯১ পর্যন্ত প্রাসাদটি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আঞ্চলিক কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার হয়। পরে ১৯৯৫ সালে এটি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে ঐতিহাসিক স্থাপনা হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং সংরক্ষণের কাজ শুরু হয়। ২০০৫ সালে প্রাসাদটির কিছু অংশ জাদুঘরে রূপান্তর হয়, যা বর্তমানে পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

স্থাপত্য নিদর্শনের তাজ

তাজহাট জমিদারবাড়ির ভবনই শুধু নয়, এর চারপাশের বিশাল মাঠ, পুকুর, ফুলের বাগান এবং নারকেল গাছের সারি মিলে পুরো প্রাসাদ কমপ্লেক্স মধ্যযুগের শক্তিশালী শাসকদের প্রাসাদের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। এখানে পর্যটকরা ঐতিহাসিক নিদর্শন প্রত্যক্ষ করার সঙ্গে প্রকৃতির সৌন্দর্যও উপভোগ করতে পারেন। বাংলাদেশের ইতিহাস ও স্থাপত্য নিদর্শনের উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হিসেবে রংপুরের তাজহাট জমিদারবাড়ি টিকে থাকবে।

পুঠিয়া রাজবাড়ি রাজশাহীর স্থাপত্যের অমূল্য রত্ন

পুঠিয়া রাজবাড়ি বা পাঁচআনি জমিদারবাড়ি হচ্ছে মহারানী হেমন্ত কুমারী দেবীর বাসভবন। রাজশাহী জেলার পুঠিয়া থানায় অবস্থিত রাজবাড়িটি কেবল জমিদারবাড়ি নয়, এটি বাংলার প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যের এক অমূল্য রত্ন। ১৮৯৫ সালে মহারানী হেমন্ত কুমারী দেবী নির্মাণ করেন রাজবাড়িটি, যিনি মাত্র ১৮ বছর বয়সে পুঠিয়া জমিদারির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। প্রাসাদটি নির্মিত হয় তার শাশুড়ি মহারানী শরৎ সুন্দরী দেবীর সম্মানে, যার স্মৃতি সংরক্ষণে তিনি এ ঐতিহাসিক স্থাপনা গড়ে তোলেন।

রাজবাড়িটির স্থাপত্যে মোগল ও ব্রিটিশ শৈলীর মিশ্রণ দেখা যায়, যা এর সৌন্দর্য ও ইতিহাসকে আরো সমৃদ্ধ করে। ভবনের সম্মুখভাগে থাকা চমৎকার স্তম্ভ, কাঠের কাজ ও ফুল-লতাপাতার চিত্রকর্ম প্রমাণ করে তার শৈল্পিক গুণাবলি। এছাড়া ছাদে লোহার বিম ও কাঠের টালি ব্যবহারের পাশাপাশি নিরাপত্তার জন্য রাজবাড়ির চারপাশে খনন করা হয় একটি পরিখা।

রাজবাড়ির আশপাশে ছয়টি বিশাল রাজদিঘি এবং ছয়টি মন্দির রয়েছে, যার মধ্যে শিব মন্দিরটি সবচেয়ে বড়। প্রতিটি মন্দিরের দেয়ালে রয়েছে অপূর্ব পোড়ামাটির কারুকাজ, যা স্থাপত্য শিল্পের অমূল্য নিদর্শন হিসেবে টিকে রয়েছে। এছাড়া রাজবাড়ির প্রাঙ্গণে রয়েছে রানীর স্নানের ঘাট ও অন্দরমহল। আঠারো শতকের মোগল আমলে পুঠিয়া জমিদারি ছিল প্রাচীনতম জমিদারিগুলোর একটি, যেখানে সম্রাট জাহাঙ্গীরের কাছ থেকে রাজা উপাধি লাভের পর রাজবাড়িটি আরো পরিচিতি পায়। ১৯৫০ সালের পর জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হলেও আজও পুঠিয়া রাজবাড়ি তার ঐতিহাসিক গুরুত্ব বহন করছে।

এ রাজবাড়ি এখন একটি শক্তিশালী স্থাপত্য স্মৃতি হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে, যা প্রমাণ করে পুঠিয়া জমিদারদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ইতিহাস।

নাটোর রাজবাড়িতে মোগল ও ব্রিটিশ শৈলীর মিশ্রণ

নাটোর রাজবাড়ি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থাপত্যের একটি অমূল্য রত্ন। এটি শুধু একটি জমিদারবাড়ি নয়, বরং বাংলার জমিদারি শাসনের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের প্রতীক। নাটোর রাজবাড়ি রাজশাহী বিভাগের এক গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক কেন্দ্র, যা বাংলার ঐতিহ্যকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত।

নাটোর জমিদারি প্রথার সূচনা হয়েছিল ১৭৩৩ সালে, যখন রাজা চন্দ্র কুমার রায়, যিনি ছিলেন নাটোরের প্রথম রাজা, মোগল সম্রাটের কাছ থেকে ‌রাজা উপাধি লাভ করেন। এরপর নাটোর জমিদারি পরিবার রাজকীয় শাসনের অধীনে ছিল, ফলে নাটোর রাজবাড়ি তার গৌরবময় ইতিহাসে সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে।

নাটোর রাজবাড়ির স্থাপত্যে মোগল ও ব্রিটিশ শৈলীর মিশ্রণ স্পষ্ট। বিশাল কেন্দ্রীয় ভবন, দালান, মন্দির ও বাগানের সংমিশ্রণে এটি এক অনন্য স্থাপত্য রচনা করেছে। বাহ্যিক স্তম্ভ, কাঠের কাজ ও চিত্রকর্ম এর উৎকর্ষ ফুটিয়ে তোলে এবং ছাদে ব্যবহৃত লোহার বিম ও কাঠের টালি স্থাপত্যের শক্তি বৃদ্ধি করে। নাটোর রাজবাড়ির আশপাশে প্রাচীন মন্দির ও বিশাল রাজদিঘি রয়েছে, যা একসময় জমিদারের পানির উৎস ছিল। মন্দিরগুলোর দেয়ালে পোড়ামাটির ফলক এবং ঐতিহাসিক মূর্তি জমিদারদের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক জীবনকে চিত্রিত করে। জমিদারি শাসনের পর রাজবাড়িটি আজও স্মরণীয় একটি স্থান, যা ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। নাটোর রাজবাড়ির বিভিন্ন স্থাপনা, তার মন্দির ও রাজদিঘিগুলো এখন সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে।

কানসাট জমিদারবাড়ির শরীরে বয়সের ভার

চাঁপাইনবাবগঞ্জের কানসাট জমিদারবাড়ি, যা একসময় ছিল বিশাল জমিদারি পরিবারের কেন্দ্র। তবে সংস্কারের অভাবে সেটি আজ ধ্বংসের মুখে। ১৮৬৭ সালে নির্মিত এ রাজবাড়ি, ময়মনসিংহের জমিদার সূর্য কান্তের হাত ধরে গড়ে ওঠে। প্রাচীন স্থাপত্যশৈলীর এ বাড়ি একসময় শিবগঞ্জের কানসাট এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টিনন্দন স্থান ছিল, তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নানা সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে।

প্রথম দিকে এ জমিদারবাড়ির মধ্যে ছিল ১৬টি কক্ষ এবং আশপাশে ছিল বিশাল বাগান, রাজদিঘি ও অন্যান্য স্থাপনা। এটি ছিল কেবল একটি জমিদারবাড়ি নয়, বরং একটি সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় কেন্দ্রও। কানসাট রাজবাড়ি স্থানীয়দের কাছে পরিচিত ছিল ‌কানসাট রাজবাড়ি নামে। তবে জমিদারি প্রথা বিলুপ্তি ও দেশভাগের পর বাড়িটি একাধিকবার পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়েছে। গত বছরে বাড়ির বেশকিছু অংশ ভেঙে পড়েছে, দেখা দিয়েছে দেয়ালজুড়ে ফাটল এবং দরজা-জানালার কপাটসহ মূল্যবান জিনিসপত্র চুরি হয়ে গেছে। সন্ধ্যায় এ স্থানে মাদকদ্রব্যের ব্যবহারও বাড়ে, যার কারণে ভবনটির সুরক্ষা হুমকির মুখে রয়েছে। এসব অবহেলার মধ্যে ২০১৯ সালে পুরাতত্ত্ব বিভাগ বাড়িটিকে সংরক্ষণে একটি পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করেছে।

যদিও সংস্কারের জন্য প্রাথমিক উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, তবু যথাযথ পদক্ষেপ না নেয়া হলে এ ঐতিহাসিক স্থাপনা চিরতরে হারিয়ে যেতে পারে। কানসাট জমিদারবাড়ির আশপাশে প্রতি বছর আম মৌসুমে একটি বিশাল আম বাজার বসে, যেখানে বিপুলসংখ্যক দর্শনার্থী আসে। যদি যথাযথ সংস্কার ও প্রচারণা চালানো হয়, তবে কানসাট জমিদারবাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হয়ে উঠতে পারে, যা স্থানীয়দের জন্য এক নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে। যদি সংস্কার ও সংরক্ষণ করা হয়, তবে এ ঐতিহাসিক স্থানটি শুধু চাঁপাইনবাবগঞ্জের নয়, বাংলাদেশের সংস্কৃতির একটি অমূল্য রত্ন হিসেবে স্বীকৃত হবে।

বগুড়ার গুনাহার জমিদারবাড়ি ২০০ বছরের বৈচিত্র্য

গুনাহার জমিদারবাড়ি বগুড়া জেলার একটি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক সম্পদ। এটি জেলার দুপচাঁচিয়া উপজেলা থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার উত্তরে গুনাহার ইউনিয়নে অবস্থিত। মূলত গুনাহার পরিবারের মালিকানাধীন ছিল এটি, যারা বগুড়ার বিশিষ্ট জমিদার পরিবারগুলোর মধ্যে অন্যতম। জমিদারবাড়িটি তার সৃজনশীল স্থাপত্য, সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের জন্য পরিচিত।

স্থানীয়দের থেকে পাওয়া তথ্যমতে, প্রায় ২০০ বছর আগে ভারতের উত্তর প্রদেশ থেকে ব্রিটিশ সরকারের পক্ষে জমিদার হিসেবে মরহুম সুন্দর আলী খান গুনাহার এ এলাকায় বসবাস এবং জমিদারি শুরু করেন। তার মৃত্যুর পর তাহার একমাত্র পুত্র রমযান আলী খান জমিদারিপ্রাপ্ত হন। এটি একটি পুরনো জমিদারি প্রাসাদ, যা বাংলার ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত। জমিদারবাড়িটি শাসনকালের বিভিন্ন ঘটনা ও দৃষ্টিভঙ্গি ধারণ করেছে, যার মধ্যে বাংলার উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসনের সময়কার কিছু ইতিহাসও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এটি তার সময়ের এক আধুনিক ও প্রভাবশালী স্থাপত্যের নিদর্শন হিসেবে পরিচিত ছিল।

গুনাহার জমিদারবাড়ি বগুড়ার একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা, যার স্থাপত্যে বাংলার ঐতিহ্যবাহী কাঠামো, সুদৃশ্য ছাদ ও খোলামেলা বারান্দার উপস্থিতি রয়েছে। বাড়িটির দেয়ালগুলো খোদাই করা শিলালিপি ও শিল্পকর্ম দ্বারা সজ্জিত ছিল। জমিদার পরিবারের বিভিন্ন কার্যক্রমের জন্য একাধিক কক্ষ এবং সভাগৃহ ছিল, তবে বর্তমানে সেগুলো পরিত্যক্ত। যদিও বর্তমানে গুনাহার জমিদারবাড়ি কিছুটা অবহেলিত, তবে এটি এখনো ইতিহাসপ্রেমী ও পর্যটকদের আকর্ষণ করে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও সংস্থাগুলো এর সংরক্ষণ ও পুনর্নির্মাণে কাজ করছে, যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এ ঐতিহ্য সংরক্ষণ করতে পারে।

অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাণীগঞ্জ বাজার গণহত্যা | জগন্নাথপুর, সুনামগঞ্জ

ধোবাজোড়া গণহত্যা | মিটামইন, কিশোরগঞ্জ

খারদার গণহত্যা | বাগেরহাট

কানকাটি গণহত্যা, কিশোরগঞ্জে পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংসতার এক অধ্যায়

১ সেপ্টেম্বর ১৯৭১: পাকিস্তানি সেনাদের রঘুনাথপুর ঘাঁটিতে মর্টারের আক্রমণ মুক্তিযোদ্ধাদের

৩১ আগস্ট ১৯৭১: সাজিউড়া গণহত্যা (কেন্দুয়া, নেত্রকোনা)

৩১ আগস্ট ১৯৭১: শ্রীরামসি (ছিরামিসি) গণহত্যা

৩১ আগস্ট ১৯৭১: কলাবাগানে পাকিস্তান-অনুগত পুলিশের ওপর হামলা

ক্র্যাক প্লাটুনের অদম্য সাহসিকতা ও ত্যাগের গল্প

৩০ আগস্ট ১৯৭১: দিল্লিতে বাংলাদেশ মিশনের উদ্বোধন

১০

২৮ আগস্ট ১৯৭১: মোগরার বিল গণহত্যা (মোহনপুর, রাজশাহী)

১১

২৮ আগস্ট ১৯৭১: পাকুড়িয়া গণহত্যা (মান্দা, নওগাঁ)

১২

২৮ আগস্ট ১৯৭১: দিরাই ও শাল্লা এলাকা হানাদারমুক্ত হয়

১৩

২৭ আগস্ট ১৯৭১: দেয়াড়া গণহত্যা (খুলনা)

১৪

২৭ আগস্ট ১৯৭১: কচুয়া বধ্যভূমি (বাগেরহাট)

১৫

২৭ আগস্ট ১৯৭১: লাতিন আমেরিকায় পাকিস্তানি গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রস্তাব

১৬

২৬ আগস্ট ১৯৭১: নারী নির্যাতনে ইয়াহিয়ার সৈন্যরা মধ্যযুগের বর্বরতাকে হার মানিয়েছে

১৭

২৫ আগস্ট ১৯৭১: সিলেটে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অমানুষিক অত্যাচার

১৮

২৫ আগস্ট ১৯৭১: মানসা গণহত্যা ও বধ্যভূমি (বাগেরহাট)

১৯

২৭ আগস্ট ১৯৭১: লন্ডনে প্রবাসী সরকারের কূটনীতিক মিশন উদ্বোধন

২০